লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সোনার দাম। এতে সোনার দোকানে সোনার তৈরি অলংকারের বিক্রি কমলেও পুরোনো সোনা বিক্রি করে দেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে মানুষের। কারণ, পুরোনো হলেও এখন বিক্রি করলে মিলছে বেশ ভালো দাম।
স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা জানান, সোনার দাম বাড়ায় বেচাবিক্রি একেবারেই নেই। অথচ বেশির ভাগ মানুষই আসছেন পুরোনো স্বর্ণালংকার বিক্রি করতে। সোনা কেনার চেয়ে বিক্রি করে দেওয়ার এই প্রবণতা আগে দেখেননি তাঁরা।
সোনা বিক্রি করতে আসা ব্যক্তিদের মতে, এখন পুরোনো স্বর্ণালংকার বিক্রি করেও কেনা দামের চেয়ে বেশি দাম পাওয়া যাচ্ছে। তাই এখন বাড়তি লাভে তাঁরা সোনার তৈরি পুরোনো অলংকার বিক্রি করে দিচ্ছেন। দাম কমলে তখন নতুন করে আবার অলংকার কিনবেন। তবে অনেকে করোনার কারণে আর্থিক সংকটে পড়েও পুরোনো স্বর্ণালংকার বিক্রি করে দিচ্ছেন।
চট্টগ্রাম নগরীতে বাজুসের সদস্যভুক্ত প্রায় পাঁচ হাজার সোনার দোকান রয়েছে। এর মধ্যে বিপণিবিতানেই আছে ১০৩টি দোকান। এ ছাড়া বেশির ভাগ দোকান আছে রেয়াজউদ্দিন বাজার, দেওয়ানবাজার ও হাজারিগলি এলাকায়। এর বাইরে নগরের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে–ছিটিয়ে আছে আরও কিছু সোনার দোকান। দাম বাড়ায় সোনার ক্রেতার চেয়ে বিক্রেতা বেশি।